বাইরে বের হতে গেলে চোখ সাজাতেই যেন মেয়েদের আগ্রহ বেশি থাকে! ছোট চোখকে বড় দেখাতে বা চোখে টানটান ভাব নিয়ে আসতে আইলাইনারের জুড়ি নেই । এখন বাজারে বিভিন্ন ধরনের আইলাইনার পাওয়া যাচ্ছে, যেমন – জেল আইলাইনার, গ্লিটার আইলাইনার, লিক্যুইড আইলাইনার, পেন্সিল আইলাইনার ইত্যাদি ।
চোখের সাজে আইলাইনারের ব্যবহার আপনার চোখকে আকর্ষনীয় করে তুলবে নি:সন্দেহে। তবে সঠিকভাবে আইলাইনারের ব্যবহার নিয়ে অনেকেই কনফিউজড হয়ে পড়েন ! অনেকের আবার আইলাইনার দেয়ার পর দু’চোখে দুই রকম দেখায় । তাই, আজ জেনে নিন আইলাইনার ব্যবহারের কিছু টিপস সম্পর্কে:
জেল আইলাইনার রেগুলার ব্যবহার করা হয় না, ভারী সাজের সাথে ব্যবহার করা হয় । দীর্ঘদিন ব্যবহার করা না হলে জেল আইলাইনার শুকিয়ে যেতে পারে । এক্ষেত্রে, কয়েক ফোঁটা অয়েল দিয়ে একটু নাড়িয়ে তারপর চোখে লাগান ।
আইলাইনার ব্যবহারে যাদের দক্ষতা কম তারা লিক্যুইড আইলাইনার অ্যাভয়েড করে ইউজ করতে পারেন পেন আইলাইনার। এটি চোখের উপরের অংশেও ব্যবহার করতে পারেন আবার নিচের অংশেও কাজলের মতো পড়তে পারেন ।
আইলাইনার দেয়ার আগে চোখে আইশ্যাডো ব্যবহার করলে লাইনারের কাঙ্খিত রং নাও পেতে পারেন । সেজন্য আইলাইনার আগে দিলে ভালো হয়, ব্ল্যাক আইলাইনার যারা ব্যবহার করেন তারা ডার্ক ব্ল্যাক এর জন্য ম্যাক এর আইলাইনার ব্যবহার করতে পারেন ।
ড্রেসের সাথে মিলিয়ে যে কোন কালারের আইলাইনার বা ২ শেডের আইলাইনার ব্যবহার করতে পারেন । আইলাইনার প্রথমে চিকন করে ল্যাশের খুব কাছ থেকে লাগিয়ে নিন । একটু মোটা করতে চাইলে আবার দ্বিতীয়বার লাগান ।
গোলাকৃতি কিংবা ছোট চোখের জন্য বেশি মোটা করতে যাবেন না, চিকন করে রেখা টেনে নিন । তবে চোখের সাইডে লেগে যাওয়া বা সঠিকভাবে রেখা টানার জন্য চোখের কোণায় স্কচটেপ লাগিয়ে নিতে পারেন ।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।